ডিপ্লোমা ইন নার্সিং

ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি কোর্স (৩ বছর মেয়াদী)

(অনুমোদন : স্মারক নং-বিএনসি/প্রশা-৭৭, অংশ-৬/২০১৬/৬২৪/১৩(৪) তাং ১০/১০/১৬)

সুবিধা সমূহ :

♦  কোর্স শেষে সরকারি হাসপাতালে সিনিয়র স্টাফ নার্স পদে ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরীর সুযোগ।

♦  বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আকর্ষণীয় বেতনে চাকুরীর সুযোগ।

♦  কোর্স শেষ করে ২ বছর চাকুরীর অভিজ্ঞতা হলে, পোস্ট বেসিক বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স ২ বছরে শেষ করার সুযোগ রয়েছে।

♦  প্রশিক্ষণ শেষে দেশে-বিদেশে চাকুরীর নিশ্চয়তা।

ভর্তির যোগ্যতা :

• বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা, অবিবাহিত ও সু-স্থাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে।
• যে কোন বিভাগে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাশ ন্যূনতম জিপিএ- ২.৫০ এবং এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ-২.৫০ তবে সর্বমোট ৬.০০ থাকতে হবে।
• এসএসসি পাশের ৪ বছরের মধ্যে এবং এইচএসসি পাশ করার পরে ভর্তি হতে হবে।
• সরকার কর্তৃক আয়োজিত নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম ৪০ মার্ক পেতে হবে।
• পূরুষদের জন্য ২০% কোটা আছে।

ভর্তির সময় নিম্নলিখিত কাগজপত্রাদি জমা দিতে হবে :

→ এসএসসি ও এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষার মূল সার্টিফিকেট, মূল নম্বরফর্দ ও তার ২ কপি করে ফটোকপি।

→ ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্র/ছাত্রীর ভোটার ID/জন্ম নিবন্ধন ও অভিভাবকের ভোটার ID কার্ডের ফটোকপি (২ কপি)।

→ এসএসসি ও এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষার নম্বর ফর্দের অনলাইন কপি।

→ ছবি ১ কপি ও পরে নার্সিং পোষাক পরিহিত ৪ কপি।

→ ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও ফলাফলের কপি।

করনীয় :

1. ক্লাস চলাকালীন সময়ে এশিয়ান নার্সিং কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত পোশাক পরিধান করা বাধ্যতামূলক।
2. উপস্থিতির হার নিয়মিত ক্লাসের ৮০% এবং ক্লিনিক্যাল প্র্যাকটিস ১০০% হতে হবে।
3. পর্বমধ্য পরীক্ষায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থী ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার অনুমতি পাবে না বরং অকৃতকার্যতার ফলে কোর্সের মেয়াদ বৃদ্ধি হলে কোর্স ব্যয় নির্ধারিত হারে বৃদ্ধি পাবে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য :

সহজ কিস্তিতে কোর্স ফি প্রদানের সুযোগ। গরীব ও A+ প্রাপ্তদের জন্য বিশেষ ছাড়।

প্রতি বর্ষের বই, রেজিষ্ট্রেশন ফি, ID কার্ড তৈরী, থাকা খাওয়া খরচ, পোষাক ও চুড়ান্ত পরীক্ষার ফি বাদে

√ অনুমোদিত আসন সংখ্যা – ৭০ টি